-
ENGINEERING INSURANCE
- Boiler and Pressure Vessel Insurance(BPV)
- Deterioration of Stock Insurance(DOS)
- Contractors All Risks Insurance (CAR)
- Contractors Plant & Machinery Insurance (CPM)
- Erection All Risks Insurance (EAR)
- Machinery Breakdown Insurance (MBD)
- Power Plant All Risk Insurance (PPAR)
- Electronic Equipment Insurance (EEI)
কৃষি বিমার আওতায় কৃষকদের ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৩২ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ দিলো সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি
বাংলাদেশে কৃষি বিমা কার্যক্রমের আওতায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিতের ধারাবাহিকতায় সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি ব্র্যাকের সহযোগিতায় বোর মৌসুমে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের মাঝে মোট ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৩২ হাজার ৯৭ টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদান করেছে।
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বোর মৌসুমে ব্র্যাকের মাধ্যমে ২ লক্ষ ১১ হাজার ৩৪৬ জন কৃষক তাদের ২১১,৩৪৬ শতাংশ জমি কৃষি বিমার আওতায় অন্তর্ভুক্ত করেন। উক্ত মৌসুমে বরিশাল, হবিগঞ্জ, মাদারিপুর, মৌলভীবাজার, পাবনা, রাঙ্গামাটি ও টাঙ্গাইল জেলার বোরক্ষেতগুলো বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কৃষকদের এই আর্থিক ক্ষতি পুষিয়ে দিতে সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি সংশ্লিষ্ট জেলার বিমাকৃত কৃষকদের মাঝে মোট ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৩২ হাজার ৯৭ টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদান করে।
ক্ষতিপূরণ প্রদান অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি ও ব্র্যাকের যৌথ উদ্যোগে। অনুষ্ঠানে সেনা ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টা (আন্ডাররাইটিং বিভাগ) জনাব প্রণব কুমার সাহা, প্রধান (দাবি নিষ্পত্তি বিভাগ) জনাব তাজুল ইসলাম, প্রধান (হিসাবরক্ষণ বিভাগ) জনাব মলয় কুমার সাহা এবং অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল আসাদুজ্জামান হাকিম, চিফ কো-অর্ডিনেটর, মাইক্রো ইন্স্যুরেন্স।
অন্যদিকে, ব্র্যাকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম), ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম জনাব মোহাম্মদ সাইদুল হক এবং টিম লিড, ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্স প্রোগ্রাম জনাব মো. রেজাউল করিমসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, কৃষি বিমার আওতায় প্রদত্ত এই ক্ষতিপূরণ কৃষকদের নতুন করে চাষাবাদে উৎসাহ জোগাবে এবং কৃষি খাতে বিমার প্রতি তাদের আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতা আরও বৃদ্ধি করবে। তারা আশা প্রকাশ করেন, এ ধরনের উদ্যোগ দেশের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন এবং কৃষকদের আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
